জীববৈচিত্র্য প্লান্ট ডাইভারসিটি


  • সামগ্রিকভাবে জীবের জিনগত প্রজাতিগত ও পরিবেশগত বৈচিত্র্যকে বলা হয় জীববৈচিত্র্য।।
  • উদ্ভিদের জিনগত ও পরিবেশগত বৈচিত্র্যকে একসাথে বলা হয় উদ্ভিদবৈচিত্র্য।
  • Taxonomy অর্থ শ্রেণীবিন্যাস তত্ত্ব
  • Taxonomy শব্দটি প্রথম ব্যবহার করেন ফরাসি উদ্ভিদবিজ্ঞানী ক্যান্ডল(candolle) ১৮৩ সালে।
  • শ্রেণিবিন্যাসের সর্বোচ্চ একক Kingdom (জগত)।
  • শ্রেণিবিন্যাসের প্রতিটি একক কে বলা হয় ট্যাক্সন।
  • উদ্ভিদ কাণ্ডের প্রকৃতির উপর ভিত্তি করে থিওফ্রাস্টাস উদ্ভিদজগতের ভাগ করেন চার ভাগে যথা বৃক্ষ, গুল্ম, উপগুল্ম, বীরৎ।
  • গণ সমূহের আধুনিক ধারণার পথিকৃত বলা হয় জোসেফ পিটন ডি টুর্নেফোর্টকে।
  • শাখা প্রশাখা বিস্তার করে ঝোপের সৃষ্টি করে গুল্ম।
  • কয়েকটি গুল্ম উদ্ভিদ জবা, রঙ্গন , গন্ধরাজ , কাগজি লেবু।
  • কয়েকটি উপগুল্ম উদ্ভিদ কাল্কসুন্দা, আশকোওড়া বেশী।
  • নরম কান্ড বিশিষ্ট উদ্ভিদ কাকে বলে বীরৎ বা হার্ব।
  • কাস্টল কান্ড বিশিষ্ট হার্বকে বলে উডিহার্ব ( যেমন তোষা পাট)
  • ধান, গম, সরিষা, ঘাস, কচু, কচুরিপানা, নরম লতা গাছ ইত্যাদি হল বীরৎ ।
  • সরিষা, গম, ছোলা হল একবর্ষজীবী।
  • মুলা, ফুলকপি, বাঁধাকপি হল দ্বিবর্ষজীবী।
  • আদা, হলুদ, দূর্বাঘাস হলো বহুবর্ষজীবী।
  • অপুষ্পক উদ্ভিদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা উন্নত ফার্ণ।
  • নগ্নবীজী উদ্ভিদ কে বলা হয় আদিম সবীজ উদ্ভিদ।
  • মূল এর পরিবর্তে রাইজয়েড থকে মস বর্গের উদ্ভিদের।
  • পুষ্টির জন্য অন্যের উপর নির্ভরশীল ছত্রাক।
  • নগ্নবীজী ও আবৃতবীজী হল পষ্পক বা সবীজী উদ্ভিদ।
  • সর্পিলাকার ক্লোরোপ্লাস্ট পাওয়া যায় Spirogyra নামক শৈবাল।
  • যৌন মিলন ছাড়া হ্যাপ্লয়েড যৌন কোষ হতে একটি পূর্ণাঙ্গ উদ্ভিদে পরিণত হওয়াকে বলে পার্থেনোজেনেসিস বা অপুংজনি।
  • Polysiphonia  একটি সামুদ্রিক লোহিত শৈবাল।
  • অসংখ্য সবুজ আর নীল স্পোর(কনিডিয়া) উৎপন্ন করে বলে penicillium কে বলা হয় সবুজ বা নীল ছত্রাক।
  • ব্যাঙের ছাতা বা মাসুম নামে পরিচিত এগারিকাস।
  •  রোদ্রে জন্মাতে পারে বলে সানফার্ণ বলা হয় pteris.
  • Cycas হ্যালো একটি জীবন্ত জীবাশ্ম।


ভোটানিক্যাল নমেনক্লেচার

  • গণ নামের পরে একটি প্রজাতি পথ যুক্ত করে ICBN/ICZN স্বীকৃত যে নামকরণ করা হয় তাকে বলে দ্বিপদ নামকরণ।
  • উদ্ভিদের নাম করনের জন্য নীতিনির্ধারণী আন্তর্জাতিক দলিল হল ICBN
  • ICBN এর পূর্ণরূপ international code of botanical Nomenclature.
  • দ্বিপদ নামকরণ সর্ব প্রথম প্রবর্তন করেন সুইডিস বিজ্ঞানী ক্যারোলাস লিনিয়াস।
  • ক্যারোলাস লিনিয়াস দ্বিপদ নামকরণের নীতি অনুসরণ করে উদ্ভিদ প্রজাতির নামকরণ করেন ১৭৫৩ সালে species plantarum  বিয়ে।
  • ক্যারোলাস লিনিয়াস দ্বিপদ নামকরণ নীতি প্রবর্তন করেন system nature গ্রন্থের দশম সংস্করণে।
  • দ্বিপদ নামকরণের জনক বলা হয় ক্যারোলাস লিনিয়াস কে।
  • দ্বিপদ নামকরণের থাকে দুটি অংশ প্রথমটি গণ দ্বিতীয় টি প্রজাতি।
  • জীবের বৈজ্ঞানিক নামের ভাষা হবে অবশ্যই ল্যাটিন।
  • দ্বিপদ নামকরণ ছাপা অক্ষর হলে ইতালি হরফে হবে (ডান দিকে বাঁকা)
  • দ্বিপদ নামকরণ হাতে লিখলে ইংরেজি অক্ষর ব্যবহার করতে হবে এবং প্রতিটি অংশের নিচে আলাদা আলাদাভাবে দাগ দিতে হবে।
  • গণ অংশের প্রথম অক্ষর হবে ক্যাপিটাল লেটার।
  • গণের অন্যান্য অক্ষর এবং প্রজাতি হবে স্মল লেটার।
  • যে বিজ্ঞানী দ্বিপদ নাম আবিষ্কার করেন তার নাম যুক্ত করতে হবে দীপক নামের শেষে।



Related Post


  • বিজ্ঞান বিষয়ে 400টি প্রশ্ন ও উত্তর
  •  
  • বিজ্ঞান বিষয়ক কিছু গুরুত্বপূর্ণ সাধারন জ্ঞান।
  •  
  • সাধারণ বিজ্ঞান কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স মার্চ 2020
  •  
  • সাধারণ বিজ্ঞান কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স ফেব্রুয়ারি 2020
  •  
  • অধাতব পদার্থ
  •  
  • জৈব যৌগ ও অজৈব যৌগ
  •  
  • খনিজ উৎস
  •  
  • পদার্থ জীব বিজ্ঞান বিষয়ক ধর্ম
  •  
  • জীব বিজ্ঞান বিষয়ক কতিপয় বিদ্যা
  •  
  • জীববৈচিত্র্য প্লান্ট ডাইভারসিটি
  •  

    Rrecent Post


  • নবম ও দশম শ্রেণি : অধ্যায়ভিত্তিক প্রশ্ন বাংলা দ্বিতীয় পত্র (বাংলা ব্যাকরণ)
  •  
  • সমবায় অধিদপ্তর সহকারী পরিদর্শক/মহিলা সহকারী পরিদর্শক
  •  
  • জব পরীক্ষা সমাধান
  •  
  • মডেল টেস্ট-৪
  •  
  • মডেল টেস্ট-৩
  •  
  • মডেল টেস্ট-2
  •  
  • একাত্তরের
  •  
  • ধর্ম
  •  
  • যুদ্ধ সংক্রান্ত
  •  
  • জাতী ও রাষ্ট্র
  •